জিটাল তথ্য নিরাপত্তার প্রাথমিক ধারনা

ডিজিটাল তথ্য নিরাপত্তা বলতে বোঝানো হয় তথ্যের গোপনীয়তা (confidentiality), অখণ্ডতা (integrity), এবং প্রাপ্যতা (availability) নিশ্চিত করা। এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ধারণা, বিশেষ করে আধুনিক ডিজিটাল যুগে যেখানে তথ্য চুরি, সাইবার আক্রমণ এবং অননুমোদিত প্রবেশের ঝুঁকি ক্রমাগত বাড়ছে।



 ১. তথ্যের গোপনীয়তা (Confidentiality)

তথ্য শুধুমাত্র অনুমোদিত ব্যক্তিরাই অ্যাক্সেস করতে পারবে, এমনটি নিশ্চিত করা।


পদ্ধতি: এনক্রিপশন, পাসওয়ার্ড সুরক্ষা, দ্বি-স্তরের প্রমাণীকরণ (two-factor authentication)।

২. তথ্যের অখণ্ডতা (Integrity)

তথ্য যাতে অনুমোদনহীন পরিবর্তন বা সংশোধনের শিকার না হয় তা নিশ্চিত করা।


পদ্ধতি: ডেটা হ্যাশিং, ডিজিটাল স্বাক্ষর, এবং চেকসাম ব্যবহার।

৩. তথ্যের প্রাপ্যতা (Availability)

তথ্য প্রয়োজনের সময় পাওয়া যাবে তা নিশ্চিত করা।


পদ্ধতি: সার্ভার ব্যাকআপ, ডিডস আক্রমণ প্রতিরোধ, এবং রেডান্ড্যান্ট সিস্টেম।

৪. প্রমাণীকরণ (Authentication)

ব্যবহারকারীর পরিচয় যাচাই করার প্রক্রিয়া।

ডিজিটাল তথ্য নিরাপত্তা বলতে বোঝানো হয় তথ্যের গোপনীয়তা (confidentiality), অখণ্ডতা (integrity), এবং প্রাপ্যতা (availability) নিশ্চিত করা। এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ধারণা, বিশেষ করে আধুনিক ডিজিটাল যুগে যেখানে তথ্য চুরি, সাইবার আক্রমণ এবং অননুমোদিত প্রবেশের ঝুঁকি ক্রমাগত বাড়ছে।

পদ্ধতি: পাসওয়ার্ড, বায়োমেট্রিক তথ্য, বা টোকেন ব্যবহার।

৫. অনুমোদন (Authorization)

ব্যবহারকারীর অ্যাক্সেস সীমাবদ্ধ করা যাতে তারা কেবল নির্ধারিত সম্পদ ব্যবহার করতে পারে।


পদ্ধতি: এক্সেস কন্ট্রোল লিস্ট (ACL), ভূমিকা ভিত্তিক অ্যাক্সেস কন্ট্রোল।

৬. হুমকি এবং আক্রমণ থেকে সুরক্ষা

ডিজিটাল তথ্যকে বিভিন্ন হুমকি যেমন ম্যালওয়্যার, ভাইরাস, ফিশিং আক্রমণ ইত্যাদি থেকে রক্ষা করা।


পদ্ধতি: অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার, ফায়ারওয়াল, নিয়মিত সিস্টেম আপডেট।

৭. ব্যবহারকারীর সচেতনতা

সর্বশেষ সাইবার ঝুঁকি সম্পর্কে সচেতন থাকা এবং নিরাপদ অনলাইন অভ্যাস গড়ে তোলা।


পদ্ধতি: নিয়মিত প্রশিক্ষণ এবং সাইবার হাইজিন মেনে চলা।

Post a Comment

0 Comments